কক্সবাজার সদর হাসপাতালে শিক্ষানবিশ চিকিৎসকদের ওপর হামলা করায় চিকিৎসা
সেবা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন রোগী ও অভিভাবকরা।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টা থেকে দিকে হাসান মাহমুদ (৩০) নামের এক রোগীকে কেন্দ্র করে শিক্ষানবিশ চিকিৎসক শেফায়েত হোসেন আরাফাত এবং তাওহীদ ইবনে আলাউদ্দিনের ওপর হামলা করা হয়। হামলার পর চিকিৎসা সেবা বন্ধ করে দেন হাসপাতালটির চিকিৎসকরা। তাদের দাবি, হামলাকারীদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা না নেয়া হলে চিকিৎসা সেবা দেয়া হবে না।
এই বিষয়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. পু চ নু জানান, কারণে-অকারণে চিকিৎসকদের ওপর হামলা মেনে নেয়া যায় না। চিকিৎসকদের নিরাপত্তা প্রদানে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ জরুরি হয়ে পড়েছে।
তবে কখন থেকে আবার সেবা কার্যক্রম চালু হবে জানাননি তিনি। এদিকে ভোগান্তিতে পড়া রোগীরা বলছেন, কে কাকে মেরেছে তার জন্য চিকিৎসা সেবা বন্ধ করাটা উচিত হয়নি। এতে জীবন ঝুঁকিতে রয়েছে অনেক রোগীর। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে ঘটনাস্থলে রয়েছে পুলিশ। হামলার ২ ঘণ্টা পর হাসানকে থানায় নেয়া হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। কক্সবাজার সদর থানার ওসি ফরিদ উদ্দিন খন্দকার জানান, এই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে থানায় আনা হয়েছে। হামলাকারীদের আটকের প্রচেষ্টা চলছে।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টা থেকে দিকে হাসান মাহমুদ (৩০) নামের এক রোগীকে কেন্দ্র করে শিক্ষানবিশ চিকিৎসক শেফায়েত হোসেন আরাফাত এবং তাওহীদ ইবনে আলাউদ্দিনের ওপর হামলা করা হয়। হামলার পর চিকিৎসা সেবা বন্ধ করে দেন হাসপাতালটির চিকিৎসকরা। তাদের দাবি, হামলাকারীদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা না নেয়া হলে চিকিৎসা সেবা দেয়া হবে না।
এই বিষয়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. পু চ নু জানান, কারণে-অকারণে চিকিৎসকদের ওপর হামলা মেনে নেয়া যায় না। চিকিৎসকদের নিরাপত্তা প্রদানে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ জরুরি হয়ে পড়েছে।
তবে কখন থেকে আবার সেবা কার্যক্রম চালু হবে জানাননি তিনি। এদিকে ভোগান্তিতে পড়া রোগীরা বলছেন, কে কাকে মেরেছে তার জন্য চিকিৎসা সেবা বন্ধ করাটা উচিত হয়নি। এতে জীবন ঝুঁকিতে রয়েছে অনেক রোগীর। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে ঘটনাস্থলে রয়েছে পুলিশ। হামলার ২ ঘণ্টা পর হাসানকে থানায় নেয়া হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। কক্সবাজার সদর থানার ওসি ফরিদ উদ্দিন খন্দকার জানান, এই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে থানায় আনা হয়েছে। হামলাকারীদের আটকের প্রচেষ্টা চলছে।
No comments:
Post a Comment